শিক্ষা ডেস্কঃ
সবার_জন্য_পড়া_উন্মুক্ত_পাঠাগার কর্তিক “মেধা যাচাই” (মা অথবা বাবা) রচনা প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠানে ধুলাউড়ি উচ্চ বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরুস্কার হিসাবে লেখক Sirajul Islam Fca স্যারর বই ( মা ও বাবা ) বিতরণ অনুষ্ঠান সহও সকল ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে বই বিতরণ করা হয়েছে.. উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিতিত ছিলেন..
উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকঃ-নজরুল স্যার, শফিকুল ইসলাম, শফিক রহমান, রবিউল ইসলাম, বাবুল স্যার সহও অত্র বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক সহও
পাঠাগার এর প্রতিষ্ঠাতাঃ শাহাদত হোসেন
লাইব্রেরিয়ানঃ-শাকিল খান
মেধা যাচাই অনুষ্ঠানে ৭০জন ছাত্র-ছাত্রী অংশ গ্রহণ করেছিলেন..৫০ র্মাক এর পরিক্ষা ০১ ঘন্টা সময় ৷ সর্ব উচ্চ র্মাক পেয়ে ১০ জন শিক্ষার্থিকে বিজয়ী ঘোষনা করা হয়েছে এবং সকল শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ করা হয়ে।
নজরুল স্যার বলেনঃ- রুচিশীল মানুষ হতে
* ভালো বই মানুষকে রুচিশীল বানায়। যে মানুষ যত ভালো বই পড়েন, তিনি তত উন্নত রুচির অধিকারী হন। লাইব্রেরিতে গেলে আপনি ভালো বইয়ের সন্ধান পাবেন। সেগুলো পড়লে ধীরে ধীরে আপনার মধ্যে উন্নত রুচির মানসিকতা তৈরি হবে। পৃথিবীর সবকিছু ইতিবাচক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে শুরু করবেন। নিজেকে একাকী মনে হবে না। একাকিত্ব দূর করার অন্যতম সেরা জায়গা হলো লাইব্রেরি।
শফিকুল ইসলাম স্যার বলেনঃ- পড়ার সুন্দর পরিবেশ
*পড়াশোনার জন্য সুন্দর ও অনুকূল পরিবেশ খুব গুরুত্বপূর্ণ। লাইব্রেরিতে গিয়ে পড়াশোনা করলে পড়ার সুন্দর পরিবেশ পাওয়া যায়। লাইব্রেরিতে গেলে দেখা যায়, সবাই নীরবে শুকনো বইয়ের পাতায় চোখে চোখ রেখে নিজেকে সমৃদ্ধ করছেন। চমৎকার এই পরিবেশ দেখে আপনি চাইলেও সময় নষ্ট করতে পারবেন না। তাই ওখানে যতটা সময় থাকা হবে, পুরো সময়ই পড়াশোনার কাজে ব্যয় করা হবে। আপনি পড়াশোনা করতে অনুপ্রেরণা পাবেন।
রবিউল ইসলাম স্যার বলেনঃ- টাকা সাশ্রয় হবে
*কোনো শিক্ষার্থী যদি নিয়মিত লাইব্রেরিতে গিয়ে পড়াশোনা করেন, তাহলে তাঁর অনেক টাকা বেঁচে যাবে। জীবনে পড়াশোনার বিকল্প নেই। লেখা পড়া করে যে গাড়ি ঘোড়ায় চড়ে সে..
পাঠাগার প্রতিষ্ঠাতাঃ- শাহাদত হোসেন বলেনঃ- লাইব্রেরিগুলোতে দেশি-বিদেশি অসংখ্য বই থাকে। একসঙ্গে একজন শিক্ষার্থীর পক্ষে এত বই কেনা সম্ভব হয় না। তা ছাড়া টাকার অভাবেও অনেকে বই কিনতে পারেন না। কিন্তু কেউ যদি নিয়মিত লাইব্রেরিতে গিয়ে পড়াশোনা করেন, তাহলে তাঁর এ খাতে টাকাগুলো সাশ্রয় করতে পারেন। মানুষের জীবনমান উন্নয়নের অন্যতম হাতিয়ার হলো বই। আর বইয়ের অফুরন্ত ভান্ডার হলো লাইব্রেরি বা গ্রন্থাগার। একজন শিক্ষার্থী যদি নিয়মিত লাইব্রেরিতে সময় দেন, তাহলে তাঁর ক্যারিয়ার ও ব্যক্তিজীবনের অনেক উপকার সাধিত হয়। বই পড়ার মাধ্যমে আত্মোন্নয়নের পাশাপাশি সমাজে আলো ছড়ানো সম্ভব। লাইব্রেরিতে গেলে আরও কী কী উপকার পাওয়া যায়, সে বিষয়ে লিখেছেন
বাবুল স্যার বলেনঃ- সম্মান পেতে লাইব্রেরি
*এ সমাজে কে না সম্মান পেতে চায়! একজন শিক্ষার্থী যদি নিয়মিত লাইব্রেরিতে গিয়ে বিভিন্ন বই পড়েন, পত্রিকা পড়েন, তাহলে তিনি নানান বিষয়ের জ্ঞানে সমৃদ্ধ হবেন। ফলে সমাজে বিভিন্ন জায়গায় আড্ডায় ও আলোচনাতে তিনি গঠনমূলক কথা বলতে পারবেন। নিজের জ্ঞানের পরিধি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি সমাজে দ্রুতই একটা অবস্থান করে নেবেন। এতে করে মানুষের চোখে এমন শিক্ষার্থীর প্রতি সম্মানজনক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হবে।
#সবার_জন্য_পড়া_উন্মক্ত_পাঠাগার
#স্থানঃ_ধুলাউড়ি_পুর্বপাড়া_ধুলাউড়ি_সাঁথিয়া_পাবনা
#যোগাযোগ_করুনঃ০১৭৪৮৫৬৩৩৪২